ফলের রানি হিসেবে সমাদৃত ম্যাংগোস্টিন চাষের অপার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশে। তাই দেশের মাটিতে অন্যান্য বিদেশী ফলের পাশাপাশি ম্যাংগোস্টিন চাষের ওপরও গুরুত্ব দেয়ার কথা বলেছেন কৃষিবিদরা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মো. নুরুল ইসলাম বলেন, আমদানী কমাতে এবং অমৌসুমে ফলের যোগান বাড়াতে দেশের মাটিতেই বিদেশী ফল চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশে ড্রাগন, রাম্বুটান, পারসিমন, থাইকুল, থাই পেয়ারা ও মাল্টা চাষ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকায় চাষাবাদের পরিবেশ থাকায় ম্যাংগোস্টিন চাষের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।
ম্যাঙ্গোস্টিন সাধারণত চারা দ্বারা প্রচারিত হয়। উদ্ভিজ্জ বংশবিস্তার করা কঠিন এবং চারাগুলি আরও মজবুত হয় এবং উদ্ভিদজাতীয়ভাবে প্রচারিত উদ্ভিদের চেয়ে আগে ফল ধরে। ম্যাঙ্গোস্টিন একটি রিকলসিট্রান্ট বীজ উত্পাদন করে যা কঠোরভাবে সংজ্ঞায়িত একটি সত্যিকারের বীজ নয়, বরং একটি নিউসেলার অযৌন ভ্রূণ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.